মা , আমার বন্ধু এবং আমার যৌনতা – পর্ব ২

মা , আমার বন্ধু এবং আমার যৌনতা – পর্ব ১

মাল ফেলা শেষে ক্লাসে এসে বসলাম আমি আর তাওসিফ। আমার জীবনের সেরা মাল ফেলার অভিজ্ঞতা পেলাম। তাও নিজের মায়ের ছবি দেখে। এত ভাল লাগবে আশাও করিনি।

তাওসিফ আমাকে জিজ্ঞেস করল “ দারুণ লেগেছে না? “

আমি বললাম “ হ্যা দোস্ত।“ এরপর আমরা বাকি ক্লাস আমার মা কে নিয়ে এই কথা ওই কথা বলছিলাম।

তাওসিফ আমাকে বলল “ শোন তুই চেষ্টা করিস না তাই দেখতে পাস না। আন্টির সাথে সাথে থাকবি সব জায়গায়। দেখবি একদিন পুরো ন্যাংটাও দেখে ফেলবি।“

কথাটা শুনে চিন্তা করেই আমার শরীরে শিহরন খেলে গেল। সেদিন বাসায় গিয়ে জামা কাপড় ছেড়ে টেবিলে বসে বই পড়ার ভান করছিলাম। আসলে আমার টেবিল থেকে একটু উকি দিলে রান্না ঘর দেখা যায় । মা যেখানে কাজ করে। টেবিলে বসে উকি দিয়ে দেখলাম মা দাঁড়িয়ে কি যেন কাটছে । পরনে গত কালেরই জামা।

আমার সাধারণ আটপৌরে মা এর শরীর যে এত লোভনীয় হবে তা আমি কল্পনাও করতে পারিনি। আমার চোখ গিয়ে সোজা পরলো মায়ের পাছার উপর। মায়ের পাছা আজ প্রথম ভাল করে দেখছিলাম। তাওসিফ বলেছে আমি যেন মায়ের পরি শরীর ভাল করে দেখি। কালকে ও আমার কাছ থেকে শুনবে। আমি মায়ের পাছা টা দেখতে লাগলাম। বেশি চওড়া না পাছাটা। কিন্তু বেশ মাংসল। থলথলে।

মা কাজ করছিল আর হালকা হাল্কা দুলে উঠছিল। বোধ হয় ভিতরে পেন্টি পরেনি। আমার ধন তখন প্রায় আমার প্যান্ট ছিড়ে বের হয়ে আসে। মা রান্না ঘর থেকে বের হয়ে আমার রুমের দিক আসতে লাগলো আমি তাই তারাতারি সোজা হয়ে বসলাম। আমার রুমে ঢুকে আমার শার্ট নিয়ে চলে গেল বাথ্রুমে। দরজা লাগিয়ে বাথ্রুমে মা গোসল শুরু করল।

আমাদের বাথ্রুম পুরো ঠিক । উকি মারার কোন সিস্টেম নেই। তাই অন্য কাজ শুরু করলাম আবার। সেদিন সারা দিন পরে মাকে দেখতে লাগলাম । মায়ের পাছা , তার ফর্সা পা, আর তার সেই দুধ। সন্ধায় খাবার টেবিলে নাস্তা করছিলাম । মা পাশে এসে বসে ফ্যান এর নিচে জিরোচ্ছিল। আমার কোনা বরাবর পাশ ফিরে। এবার মা এর দুধের সাইজ টা বেশ ভাল করে দেখলাম।

বেশ গোল মায়ের দুধ। এবং মোটামুটি বড় । আমি খেতে খেতে এক নজরে মায়ের দুধ দেখছিলাম। আহ। রুমে গিয়ে পরে চোখ বন্ধ করে প্যান্ট খুলে ধন টা হাতে নিয়ে খেচা শুরু করলাম। আর চোখ বন্ধ করে মায়ের সমস্ত শরীর ভাবছিলাম। হঠাত মনে পরল মা তো এখন ঘুমুচ্ছে । কাজ বা সব শেষ হয়ে গেলে মা একটু হালকা ঘুম দেয়। আমি ভাব্লাম একটা উকি মেরে আসি।

যেই ভাবা সেই কাজ। উঠে আস্তে আস্তে পা টিপে মায়ের ঘরে গিয়ে দেখলাম মা বিছানায় পাশ ফিরে ঘুমাচ্ছে। আমি আস্তে মায়ের পিছনে গিয়ে দাড়ালাম। কারন সামনে দাড়ালে যদি ঘুম ভেঙ্গে যায় চোখ মেলে তাকিয়েই আমাকে দেখে ফেলবে। মায়ের গায়ে ওরনা ছিল না। আমি পিছনে গিয়ে মায়ের পাছার দিকে তাকালাম। পাছা টা সুন্দর হয়ে বিছানায় পরে আছে।

মায়ের পায়ের দিকে তাকিয়ে পায়ের পাতা দেখছিলাম । কি মসৃণ। পাতা টা লাল হয়ে আছে। আমি আস্তে আমার পাজামার ভিতর হাত ঢুকিয়ে ধন টা ডলতে আরম্ভ করলাম। মায়ের পাছার দিকে তাকিয়ে। খুব বড় না কিন্তু কি সুন্দর আকার। মনে হচ্ছিল পাছাটার কাছে নাক টা দিয়ে একটু ঘ্রান নেই। কিন্তু সাহস পাচ্ছিলাম না। মায়ের দুধ দুটো দেখতে খুব ইচ্ছা করছিল। সেদিন ওই দুধের ভাজ এখনো চোখে লেগে আছে। কিন্তু হঠাত মা লড়ে উঠতেই আমি কোন রকম ভো দৌড়। রুমে গিয়ে আবার বিছানায় শুয়ে কল্পনা করতে লাগলাম।

পরের দিন স্কুলে গিয়ে তাওসিফকে মায়ের শরীরের বর্ণনা দেয়া শুরু করলাম। বর্ণনা শুনতে শুনতে তাওসিফ ধন হাতাচ্ছিল যা দেখেই ভাল লাগছিল আমার। ওইদিন আর তেমন কিছু হল না। কিন্তু তাওসিফ বার বার বলছিল আমি মায়ের দুধ যেন দেখি যেভাবেই হোক। কিন্তু তা তো কোন ভাবেই হচ্ছে না। কিন্তু সেদিন রাতে যা দেখলাম তা আমি চিন্তাও করতে পারিনি।

সেদিন রাতে শুয়ে শুয়ে খালি ভেবেই যাচ্ছি মায়ের কথা। স্বাভাবিক ভাবে আমি ১১ টা ১২ টার মধ্যে ঘুমিয়ে পরি। বাবার আদেশ। সেদিন এই সব চিন্তা করতে করতে ১ টা বেজে গেল। আমি ভাবলাম যে একটু ঘুরে আসি। কারণ বাবা মা তো ঘুমাচ্ছেই। তো আমি মশারি থেকে বের হয়ে রুম থেকে বের হতেই দেখি টিভির রুমে টিভি চলছে। আমি আস্তে পা টিপে টিপে কাছে গিয়ে বুঝলাম রুমের ভিতর কথা হচ্ছে। আমি হামগুড়ি দিয়ে শুধু মাথা টা আস্তে রুমের ভিতর দিতেই আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে এল। এ আমি ই স্বপ্ন দেখছি?

আমাদের টিভি রুমের সোফা টা দেয়ালের সাথে ঘেঁষা ফলে রুমে উকি মারলে সোফা দেখা যায়। আমি দেখি সোফার উপর বাবা বসে আছে খালি গায়ে । আর বাবার লুঙ্গি পায়ের সাথে বেজে মাটিতে পরা। আর মা এক পা মাটিতে আর এক পা সোফায় ভাজ করে বাবার পাশে বসে নিচু হয়ে ডান হাত দিয়ে ধরে বাবার ধন চুষছে। আমি থড় থড় করে কাপতে থাকলাম।

এ কি আমি স্বপ্ন দেখছি? মা আস্তে আস্তে বাবার ধনটা মুখে ঢুকাচ্ছে আর বের করছে। একটা চপ চপ শব্দ হচ্ছে হালকা । মায়ের থুথুতে বাবার ধন ভিজে আছে। মায়ের চুল বাধা। মা ঘামিয়ে আছে অনেক। ঘামে তার চুল কিছু ঘারে গালের পাশে লেপ্টে আছে। মায়ের গায়ে ওরনা নেই। বাবা মায়ের মাথায় এক হাত রেখে আহ আহ করছে। আমি দেখতেই থাকলাম ষে দৃশ্য।

মা অল্প অল্প করে বাবার ধন টা চুষছে। আমি চোখ বড় বড় করে দেখছি সে দৃশ্য। আমার মা ধন চুষছে। মা এরপর উঠে বসে টিভির দিকে তাকিয়ে ডান হাত দিয়ে বাবার ধন ডলে যাচ্ছে। মা উঠে বসতেই দেখলাম মায়ের সালোয়ার এর গলা টেনে নিচে নামানো। চোষার আগে বাবা দুধ টিপছিলেন তা বোঝা যাচ্ছিল। জামার গলা একটু নিচে নামানোতে মায়ের দুধের কিছুটা দেখা যাচ্ছিল।

মা ঘামিয়ে ছিলেন তাই লাইটের আলোতে দুধ চক চক করছিল। আমি খালি মনে মনে বলছি বাবা যেন মায়ের দুধ দুটা একটু পুরো বের করে। অথবা পাজামা টা যেন খোলে। কিন্ত বাবা বসেই ছিল। হঠাত বাবা বলে উঠল “ বের করো” ।

মা এবার জোরে জোরে হাত দিয়ে ডলতে শুরু করল। এরপরি বাবা আমার মনের কাজ টি করলেন। মায়ের বাম পাশের দুধ এক হাত দিয়ে জোরে চেপে ধরতেই মা চোখ মুখ কুচকিয়ে “ উফফ” করে উঠলেন। আমি এই দৃশ্য দেখে আর পারলাম না। হাত আমার প্যান্টের ভিতর ঢুকিয়ে ধন ডলতে শুরু করলাম। বাবা মায়ের বাম দুধ টিপ্তে থাকলেন। মা উফফ উফফ করছিলেন প্রতি চাপে। মা চোখ বন্ধ করে বাবার ধন ডলেই যাচ্ছিলেন।

বাবা এরপর মায়ের দুধ এত্ত জোরে টিপ্তে শুরু করলেন যে মা “ ও বাবা “ বলে বাবার ধন ডলা বন্ধ করে সোফায় হেলান দিয়ে পরলেন। আমি তখন বাবার চাপে দেখতে পেলাম মায়ের দুধ প্রচন্ড নরম এবং থলথলে। ব্রা এর কালো ফিতা দেখা যাচ্ছিল কিন্তু তার পর ও বাবার চাপের সাথে সাথে থল থল করে উঠছিল।

আমি এবার বুঝালাম বাবা মায়ের দুধ টিপে এবং মায়ের করা শব্দে পাশবিক আনন্দ পাচ্ছিলেন। ষে মায়ের দুধ আরো জোরে টিপছিলেন। মা চোখ বুঝে মুখ কুচকিয়ে “ উফফ, ইশশশ আস্তে বাবা “ এগুলো বলছিলেন। মায়ের এক হাত বাবার হাতের উপর দিয়ে অন্য দিকে বাবার ধন খেচার চেস্টা করছিলেন। কিন্তু দুধের এই চাপে পারছিলেন না।

বাবা দুধ চাপতে চাপতেই মা এর ঠোট চুষতে শুরু করলেন। মানে কিস করা শুরু করলেন মাকে। মায়ের মুখে ঘাম আর কিছু থুথু আগেই জমে ছিল ধন চুষার সময় সেটা জব জব করছিল। থুথু গুলো লেপ্টে যাচ্ছিল মার গালে বাবার ঠোট চোষায়। বাবা মায়ের ঠোঁট পাগলের মত চুষতে থাকলেন। মা এবার আর নিতে না পেরে হাত দুই পাশে ফেলে বসে পরলেন। বাবা এরপর উঠে দাড়ীয়ে নিজেই ধন খেচতে লাগলেন।

একটু ডলে মায়ের মুখের কাছে এসে মায়ের মুখ ঘুড়িয়ে মায়ের ঘাম আর থুথুতে ভেজা চকচকে গালে মাল ফেলে দিলেন। মাল গল গল করে মায়ের গালে পরে সেখান থেকে গড়িয়ে মায়ের অর্ধেক বের হয়ে থাকা দুধের উপর পরল। মা একটু উঠে নিজের দুধের দিকে তাকিয়ে বাবা কে সড়িয়ে দিলেন হাত দিয়ে। বাবা বসে বসে জোরে জোরে হাপাচ্ছে। মা জামার গলা টা ঠিক করে উঠে দারালেন।

আমি এবার উঠে ভো দৌড় দিয়ে রুমে। রুমে শুয়ে আমি সে দৃশ্য গুলা ভাবছিলাম। আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল। মায়ের দুধ দুটো বাবা যেভাবে টিপছিলেন তা দেখেই আমার মনে হচ্ছিল যেয়ে দুধ টা চেপে ধরি। আমি ধন বের করে খেচতে লাগলাম একটু আগে দেখা দৃশ্য গুলো ভেবে। ভাবতে ভাবতে গল গল করে মাল বের হয়ে হাত ভরে গেল।

মায়ের সে দৃশ্য গুলো আমার শরীর কাপিয়ে দিয়ে গেল। আমি শুয়ে শুয়ে ভাবতে লাগলাম কাল তাওসিফ কে এগুলো বলতে হবে। আর আজ একটুর জন্য মায়ের দুধ দুটো পুরো দেখা হল না। সেটা দেখতেই হবে আমার যে করে হোক।