তারি এবং জার্সি দুইজন ছোটবেলা থেকে বন্ধু। দুইজনের বয়সি ২০ বছর। মূলত তাদের বাবারা অফিসের কলিক ছেলে নাকি অপরের। পরবর্তীতে তারা দুইজন ছেড়ে ব্যবসা শুরু করেন, তাই তখন থেকেই তাদের দুজনের পরিবার একসাথে একেই এলাকায় থাকে এবং তাদের পারিবারিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই সূত্রে তারি এবং জাফি একে অপরের বন্ধু। ছোটবেলা থেকে তারা একে অপরের বাসায় আসা যাওয়া করে। তারি জাফির মা রাবেয়া বেগমের উপর এক অন্যরকম ক্রাশ খেয়ে আছে। তার বয়স ৪৩ বছর। অপরদিকে জাফীয়তারির মা এনি বেগমের উপর ক্রাশ খেয়ে আছে।তার বয়স ৪৬ বছর। তারা দুই মায়ের একে অপরের বান্ধবী। তাদের দুজনের সুন্দর শরীর দেখে কোন পুরুষ ঠিক থাকতে পারে না। তারিখ এবং জাফী দুজনই একে অপরের মাকে গোপনে ভালোবাসে কিন্তু কেউ কাউকে বলে না। তারা একে অপরের বাসায় যায় বায়না ধরে তাদের মাকে দেখতে। তারি এবং রাফি দুই জনই ভার্জিন তাই তাদের আকর্ষণ আরো বেশি থাকে।
একদিন স্কুল ছুটির পর তারা সিদ্ধান্ত নেয় আজকে তারা বাইরে বের হবে না। তারা বাসায় ভিডিও গেম খেলবে। কিন্তু কার বাসায় খেলবে এটা তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারছিল না। তারই চায় জাফি বাসায় রাফি চায় তারির বাসায় খেলবে। কারণ তাদের দুজনেরই নিয়ত ছিল এক তারা তাদের মায়েদের দেখবে। হঠাৎ করে জাফী বলে উঠলো আজকে তোর বাসায় খেলি অন্যদিন আমার বাসায় খেলবো, তারে বায়না ধরল অনেক মেহমান আসছে আমার বাসায় খেলা যাবে না। যাকে মনে করলো আজকে বাসায় যেহেতু তাদের অনেক মেহমান তো ঠিকমতো দেখতে পারবে না ও ওর বাসায় নিয়ে যাক। অবশেষে সিদ্ধান্ত হলো তারা জাফির বাসায় যাবে। তারের তো মন খুশিতে লাফাচ্ছে এ কারণে সে আজকে তার ক্রাশ কে দেখতে পাবে। তারা পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নিল আচ্ছা আগে আমরা আমাদের বাসায় যাই বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে জাফীকে বলল তুই আমার বাসায়। জাকি বললো আচ্ছা ঠিক আছে আমি চলে আসবো তুই যা। এই বলে তারা একে অপরের বাসায় রাস্তার দিকে রওনা হল।
যাবি তো রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে ভাবতেছে যে আজকে সে তার কাছে দেখতে পাবে। সে মনে মনে ভাবছে – আজকে যে করেই হোক আজকে আন্টিকে ভালোমতো দেখিয়ে ছাড়বো, পারলে আন্টির কিছু ছবি তুলে আনব, কিন্তু ছবিগুলো এমন ভাবে তুলতে হবে যাতে রাপি না বুঝে পরে ছবিগুলো দেখে রাতে হ্যান্ডেল মারবো। আজ যে করি হোক আন্টি ছবিগুলো তুলতেই হবে। এই বলে সে বাসায় ঢুকলো, ঢুকে তার আম্মু এনির সাথে দেখা। তারা আম্মু এনি বলল,
অ্যানি – কিরে তারিফ তোকে আজকে এত খুশি খুশি লাগছে কেন?
তারি – আম্মু আজকে আমরা গেম খেলব তাই আমি জাফির বাসায় যাব।
এনি -আচ্ছা ঠিক আছে বাবা যা কিন্তু সাবধানে যাস কিন্তু!
জাফি-আচ্ছা ঠিক আছে আম্মু আমি বের হলাম তাহলে।
এনি – হ্যাঁ শোন সালাম জানাই তোর আন্টিকে!
তারি – আচ্ছা ঠিক আছে আম্মু জানিয়ে দিব।
এই কথা বলে সে বাসা থেকে বের হলো, বের হতে হতে সে আন্টিকে নিয়ে কল্পনা করতে থাকলো, কল্পনা করতে করতে সে জাতির ভাসা পর্যন্ত পৌছে গেল, দরজার কলিং বেল চাপ দিল। কিছুক্ষণ পর তার বন্ধুর আম্মু রাবিয়া বেগম দরজা খুলে।
তারি – কেমন আছেন আন্টি আপনি?
রাবেয়া – আমি ভালো আছি বাবা তুমি কেমন আছো? যাকে বলেছিলে তুমি আসবে আজকে নাকি তোমরা একসাথে গেম খেলবে?
তারি- হ্যাঁ আন্টি ঠিক বলেছেন জানিয়েছি যে আপনার বাসায় আজকে গেম খেলব।
রাবেয়া – ঠিক আছে বাবা তুমি ভিতরে এসো এখন কতক্ষন বাইরে দাঁড়িয়ে থাকবে!
তারিও ভিতরে আসলো আন্টির পাশ কেটে। সে আন্টির শরীর থেকে একটু সুগন্ধ অনুভব করলো। শিশু বন্ধু সুখে সে যেন পাগল হয়ে যাচ্ছিল এক্ষুনি। তা ৬ ইঞ্চির বাড়াটা লাফাতে শুরু করে। যেন এখনই বের করে আন্টি হাতে চলে যাবে। সে লক্ষ্য করল আন্টি আজকে এবং পায়জামা করেছি এবং গেঞ্জি পড়েছে যেটা যারা বাসায় পড়ে থাকে। গেঞ্জির মধ্য দিয়ে আন্টির দুধের ফটোগুলো ভালোমতো লক্ষ্য করা যায়।এগুলো দেখে আরো পরিমাণ এর উত্তেজিত হতে শুরু করছিল। এ কেমন মুহূর্তের তার বন্ধু জাফি তাকে ডাক দিল,
জাফি- কিরে তুই এত দেরিতে লিখেন আমি তোর জন্য কবে থেকে অপেক্ষা করছি?
তারি- আরে বলিস না আম্মুর জন্য অনেকটা লেট হয়ে গিয়েছে সে বারবার একটা ব্যাপার একটা কোশ্চেন করছি।
জাফি – আন্টি কেমন আছে রে দেখিনা আন্টিকে অনেকদিন ধরে!
তার- আম্মু মাঝে মাঝে তোর কথা বলে কালকে আসিস আমাদের বাসায় কালকে তো স্কুল বন্ধ!
রাফি – আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে তোদের বাসায়। এখন চল গেম খেলি।
তারি – চল খেলি।
তারা দুজনই রুমে গেল। রুমে গিয়ে তারা গেমটা সেটআপ করলো এবং খেলা শুরু করল।কিছুক্ষণ পরে জাফির আম্মু এলো কিছু নাস্তা পানি নিয়ে। তাদেরও ওই সময় গেম খেলা শেষ হয়েছে। নাস্তা পেয়ে তো তারা অনেক খুশি। তারই নাস্তার থেকে বেশি তারা আম্মুর উপর খেয়াল। তার আম্মু চলে গেল নাস্তা রেখে। কিছুক্ষণ পরে তারই রাতে কে বলল,
তারি- ভাই তুই একটু বোস আমি একটু ওয়াশরুম থেকে আসছি।
রাফি- আচ্ছা ঠিক আছে যা তুই।
তারই রুম থেকে বেরিয়ে এলো। তার মেয়ে ছিল যে এর কিছু ছবি তুলবে। রান্নাঘরে দেখলো আন্টি রান্না করছে। সে রান্না ঘরের ফাঁক দিয়ে,তার মোবাইলটা কি হালকা বের করে আন্টির কয়েকটা ছবি তুলে। ঠিক এই মুহূর্তে আন্টি পিছনে ঘুরে থেকে বের হবার চেষ্টা করে।সে দ্রুত ওয়াশ রুমে ঢুকে গেল। সে মনে মনে ভাবল আজকে সেই তোর জন্য বেঁচে গেছে। ওয়াশরুমে সে দেখতে পেল একটি পেন্টি পড়ে আছে। সে মনে মনে ভাবল বাড়িতে তো কোন মহিলা মানুষ নাই আন্টি ছাড়া। নিশ্চিত এই পিনটিটি ওর আম্মুরই হবে। সে হাতে নিয়ে পিংকি শুনতে লাগল, পিন্টিটি নাকের কাছে লাগিয়েছে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিল, কেন সে সুঘ্রান পাচ্ছএ। তার বাড়াটা ৬ ইঞ্চি হয়ে গেল দাঁড়িয়ে। সে প্যান্টটা খুলে তার বাড়াটা বের করল, এক হাতে প্যান্টির সুগন্ধ নিচ্ছে এবং অন্য হাতে হ্যান্ডেল মারচে।তার মুখ থেকে একটু শব্দ বের হচ্ছিল। ঠিক এমন সময় রাবেয়া ওয়াশরুমের দিকে যাচ্ছিল। ওয়াশরুমের সামনে গেল। সে বুঝলো ওয়াশরুমে কি জানি আছে। সে কেমন জানি একটু একটু করে শব্দ পাচ্ছিল। রাবেয়া বেগমেরবুঝতে পেরেছে দিয়ে ওয়াশরুমে কেউ আছে। সে ওয়াশরুমের হালকা ফাকা দিয়ে উঁকি দিল,….