আমার বয়স ১৮। আমার বরাবরের অভ্যাস রাতের বেলা মায়ের ভুঁড়ি, নাভি আর তলপেট চটকে চটকে ঘুমানো। ভাই হওয়ার আগে মা পুরোটা সময় আমাকেই দিতো। এখন ভাইকে অনেকটা বেশি সময় দেয় মা। গত একবছরে আমার শরীরে আর মনে কিছু পরিবর্তন আস্তে শুরু করেছে। এখন মায়ের থলথলে বিশাল শরীরটার আনাচে কানাচে চোখ পড়তেই আমার নুনু খাড়া হয়ে যায়। আগে এমনটা হতো না। ভাইকে মায়ের বুকের দুধ খেতে দেখে খুব লোভ হয় আর মায়ের দুদু চটকাতে ইচ্ছে করে – কিন্তু মায়ের কাছে চাইবার সাহস হয় না। মা অবশ্য মায়ের ভুঁড়ি নাভি আর তলপেট নিয়ে ঘুমানোর সময় আমায় খেলতে কর্ম বাধা দেয়নি কয়দিন। একবছর আগে একরাতে ভাইকে যখন মা রাতে শুয়ে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছিল তখন পিছন থেকে মাকে জড়িয়ে ধরে মায়ের নাভিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মায়ের থলথলে তলপেটটা কচ্লাচ্ছিলাম আর উল্টো দিকের আয়নায় হালকা নাইট বাল্বের আলোতে দেখছিলাম মায়ের বিশাল বিশাল দুদুগুলো নিয়ে খেলতে খেলতে ভাই মায়ের বুকের দুধ খাচ্ছে। হঠাৎ আমার শরীরটা কেমন করে উঠলো – মায়ের গায়ের ওপর আমার একটা পা তোলা থাকায় আমার নুনুটা মায়ের পাছায় চিপকে ছিল – হঠাৎ ভকভক করে আমার নুনু থেকে একটা গরম আঠালো রস বেরিয়ে আমার পান্তা ভিজে উঠলো। আমি লজ্জায় আর ভয়ে মায়ের গা থেকে তারাটারটি পা নামিয়ে নিলাম। কিন্তু একটা চরম সুখের রাস্তা খুঁজে পেলাম। তারপর সেটা রোজ রাতের অভ্যাসে পরিণত হলো।
প্যান্টের ভিতর আমার রস বের করার ব্যাপারটা আমি চেপে রেখেছিলাম মায়ের কাছ থেকে। ভেবেছিলাম মা ধরতে পারবে না। প্রথম প্রথম মা সত্যি খেয়ালও করেনি। এমনিতেই অনেক আগে থেকেই আমার অভ্যাসবসে রাতে ঘুমানোর সময় যখন মায়ের ভুঁড়ি আর নাভি নিয়ে খেলি, তখন মায়ের গায়ে পা তুলে দিই। এটা বরাবরের অভ্যাস হওয়ায় মা গা করতো না, এমনকি যখন থেকে মায়ের ভুরি আর নাভি নিয়ে খেললে আমার নুনু খাড়া হতে শুরু করেছিল, তখনো মা কোনোদিন কিছু বলেনি, – অথচ রস বেরোনোর আগেও আমার নুনু খাড়া হয়ে মায়ের পাছাতেই দেবে থাকতো। ক্রমে ক্রমে আমি আবিষ্কার করলাম হাত দিয়ে নিজের নুনু নিয়ে খেলেও আমি রস ফেলতে পারি। তাতেও অনেকটা আরাম হতো। আমি বাথরুমে বসে ভাবতাম মায়ের দুদু খেতে খেতে মায়ের ভুঁড়িতে নুনু ঘষে রস বের করছি আর এইসব ভাবতে ভাবতে আমার নুনু নিয়ে খেলতাম – আর রস বের করতাম। যদিও এতে আমার মনে একটা পাপ বোধ হতে লাগল এবং দিন-প্রতিদিন সেই উত্তোরত্তর বাড়তে পাপবোধের বোঝা আমাকে কেমন যেন মনমরা করে দিলো। অবশ্য এভাবে রস ফেললেও প্রতিরাতে মায়ের ভুঁড়ি আর নাভি নিয়ে খেলতে খেলতে আর ভাইকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর দৃশ্য দেখেত দেখতে আমার নুনুর রস বের করার খেলায় কোনো ছেদ পড়লো না।
আগে আমাদের পরিবারের বর্ণনা একটু দিয়ে নি। আমার মা মালতি। আমি রতন। বাবা থাকে দূরের শহরে – বড় অফিসার। আমরা থাকি দক্ষিণের একটা গ্রামে। আমার মা বেশ লম্বা – ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। মায়ের গায়ের রং কালো। আমার মা যেমন লম্বা তেমনি দশাসই। মাকে কাপড়চোপর গোছানোর সময় নজর করেছি যে মায়ের ব্লাউজের সাইজ ৪০। মায়ের বিশাল ভুঁড়ি, চর্বিতে থলথল করছে। গভীর লম্বাটে নাভি। নাভির চারি পাশ দিয়ে পুরো তলপেটটা জুড়ে ছড়িয়ে আছে হলুদ। উঁচুউঁচু দাগের জাল। দু বছর আগে আমার ভাই জন্মেছে। মায়ের বিশাল কালো দুদু গুলি তাই দুদুতে ভরা। মায়ের দুদু আর ভুঁড়ি বিশাল আর থলথলে হলেও বেশ দৃঢ় – কারণ মা ঘরকন্নার সব কাজ নিজে হাতে করে। আমি এখনো মায়ের চেয়ে অনেক তাই বেঁটে, মাত্র ৫ ফুট ২ ইঞ্চি – বাবার মতোই ফর্সা আমি আর আমার ভাইটা মায়ের মতোই কালো। মা সারাদিন নাভির ওপর শাড়ি পড়লেও রাতে ঘুমানোর সময় শাড়িটা তলপেটের একেবারে নিচে নামিয়ে পড়তো।
তার একটাই কারণ – আমার বরাবরের অভ্যাস – রাতের মায়ের থলথলে ভুঁড়ি, নাভি আর তলপেট না কচলালে আমার ঘুম হয় না। মা ভাইয়ের দিকে মুখ করে শুয়ে ভাইকে বুকের দুধ খাওয়াতে থাকে আর আমি মায়ের গভীর নাভি, থলথলে কালো ভুরি আর তলপেট চটকাতে চটকাতে ঘুমাই। মায়ের প্রিয় বান্ধবী হলো বিনীতা মাসি, মাসির ছেলের নাম সুরেশ – ও আমার বন্ধু। মাসি মায়ের থেকেও একটু লম্বা আর মায়ের মতোই দশাসই চেহারা আর বিশাল বিশাল বাতাবি লেবুর মতো দুদু। । সুরেশ বলেছে মাসির ব্লাউজের সাইজ নাকি নাকি ৩৮। মাসির গায়ের রং দুধে আলতা ফর্সা। মাসির ও মায়ের মতোই বিশাল ভুঁড়ি। মাসিরা শহরতলিতে থাকে, মাঝে মাঝে গ্রামে ঘুরতে যে আমাদের সাথে অনেক সময় কাটায়। সুরেশ ছাড়াও গতবছর মাসির একটা মেয়ে হয়েছে – অতএব মাসির দুদুও দুধে ভরা। মাসি কিন্তু সবসময় শাড়িটা নাভির অনেকটা নিচেই পরে থলথলে বিশাল আর ফর্সা ভুঁড়ি বের করেই ঘুরে বেড়ায় ঘরের মধ্যে। মাসির তলপেটের উঁচু উঁচু দাগের জাল মায়ের মতোই – কিন্তু হালকা হলুদ রঙের। সুরেশ আমার থেকেও বেঁটে, লিকলিকে রোগা আর গায়ের রং ওর বাবার মতোই কালো। সুরেশের বাবা, মানে আমার মেসো, আমার বাবার সাথে একই জায়গায় কাজ করে। আমার নুনুটা সাড়ে ৪ ইঞ্চি আর সুরেশের ৪ ইঞ্চি।
একদিকে মায়ের দুদু চটকানোর আর আয়ের মায়ের দুধ খাবার প্রবল ইচ্ছে আর মায়ের থলথলে কালো ভুঁড়িতে নুনু ঘষার কথা চিন্তার ফলে পাপবোধ – এই দুইয়ের টানাপোড়েনে আমি জেরবার হয়ে উঠতে লাগলাম। পড়াশুনা কি খেলা ধুলো কোনো কিছুতেই মন বসতো না। বাড়িতে থাকলে সর্বক্ষণ আমার ক্ষুদার্ত আড়চোখ মায়ের থলথলে কালো ভুঁড়ির চর্বিতে, কোমরের মোটামোটা ভাঁজে, মায়ের নাভির অন্ধকারে উঁকি মারতো, অবাধ্যভাবে ছুটে বেড়াতো মায়ের দুই দুদুর মাঝখানে দীর্ঘ গভীর খাঁজে, ব্রা না পড়া ব্লাউজে উঁচু হয়ে থাকা দুদুর বোঁটায় আর মায়ের বুকের দুধে ভিজে ওঠা ব্লাউজের গোলাকার ভেজা ছোপে। ভাইকে মা বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় আঁচল একটু আধটু সরে গিয়ে মায়ের কালো থলথলে দুদু আর খাড়া খাড়া বোঁটা একটুও চোক পরে গেলে আমি উত্তেজনায় ঢোক গিলতে পারতাম না। ওদিকে যখন বাড়ির বাড়ির খেলতে বা পড়তে যেতাম তখনও মনে ভেসে বেড়াতো মায়ের কোমর থেকে উপরের ভাগটা পুরো উলঙ্গ অবস্থায় – মা যেন শুধু সায়াটুকু পড়ে থলথলে বিশাল দুদু আর ভুঁড়ি দুলিয়ে দুলিয়ে বিছানা ঝাড়ছে, ঘর মুচ্ছে, কাপড় কাচছে, ভাইকে কিংবা আমাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছে। আবার কখনো মনে পরে যেত মায়ের ভুঁড়ির তলায় সায়ার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিচ্ছে একগোছা কোঁকড়ানো চুল।
কিন্তু আমি ভুলে গেছিলাম যে আমাদের কাপড়চোপড় মা ই কাচে। আর তাতেই বাধলো বিপত্তি।
দু সপ্তাহ পরের ঘটনা। বিকেলে খেলে ফিরে পড়তে বসব। মা পাশের ঘরে বসে বিছানায় বসে ভাইকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছিল। বাড়িতে আর কেউ নেই, তাই পর্দাটা খোলাই ছিল। আমি বাথরুমে হাত পা ধুতে ধুতে আমি আড়চোখে ওই ঘরের খোলা দরজা দিয়ে দেখে নিলাম – ভাই মায়ের আঁচলের তলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মায়ের একটা দুদু চটকাচ্ছে আর মায়ের আরেকটা দুদু বেরিয়ে আছে – সেটার বোঁটা ভাইয়ের মুখে, ভাই চুষে চুষে মায়ের বুকের দুধ খাচ্ছে – মায়ের ওই দুদুটার বোঁটার চারপাশে ঘন কালো গোল বলয়টাও কিছুটা দেখা যাচ্ছে। স্বাভাবিক ভাবেই আমার নুনু খাড়া হয়ে গেলো। আমি বাথরুম থেকে বেরিয়ে ওই ঘর পার হয়ে চললাম পড়ার ঘরের দিকে। মা বোধয় ঘরের সামনে দিয়ে আমাকে যেতে দেখে ফেলেছিলো। আমায় ডাকলো “রতু এই ঘরে একটু যায় তো। ” আমি আবার উল্টোদিকে পা বাড়িয়ে ওই ঘরটায় ঢুকলাম। এখন সব আরো ভালো ভাবে দেখা যাচ্ছে। যথারীতি আমার অনিচ্ছাসত্ত্বেও আমার নুনু প্যান্টের ভিতরেই খাড়া হয়ে তুরুকতুড়ুক করে লাফাচ্ছে।
মা: রতু আজকাল কাপড় ধোয়ার সময় দেখি তোর প্যান্টে সাদা সাদা ছোপ হয়ে আছে। তোর কি কোনো সমস্যা হচ্ছে?
আমি: না তো মা।
মা: এই বয়সে ছেলেদের নুনু থেকে একটা আঠা বেরোয়। তোরো বেরোনোর কথা। তোর কি কখনো ওরকম আঠালো রস বা কিছু বের হয়েছে?
আমি মিথ্যে বললাম: জানিনা তো মা।
মা: তাহলে বোধয় তোর ঘুমের মধ্যে বেরিয়ে গেছে। ঘুমের মধ্যে কি কিছু উল্টোপাল্টা স্বপ্ন দেখিস?
আমি: কি রকম স্বপ্ন?
মা: মানে এমন কিছু যেটা জানলে বা তুই সেরকম কাজ করলে আমি রাগ করবো সেরকম কিছু?
আমি: সেরকম না। কোনো কোনো দিন দেখি পরীক্ষায় খারাপ করেছি।
মা: সেরকম না। আরো অন্যরকম কিছু।
আমি মিথ্যে বলে ফ্যাসাদে পরে গেছি। মা এখন আমার মুখ থেকে কথা বের করিয়েই ছাড়বে। আসলে আমি তো জেগে জেগেই মায়ের নাভি আর ভুঁড়ি নিয়ে খেলতে খেলতে রস বের করে ফেলি। অবশ্য রাতে ঘুমের মধ্যে আবার রস বেরোয় কিনা জানি না। তবে মাঝে মাঝে তো স্বপ্ন দেখিই যে মায়ের দুদু কচলাচ্ছি, মায়ের বুকের দুধ চুষে চুষে খাচ্ছি আর মায়ের ভুঁড়িতে নুনু ঘষে রস বের করছি। তবে সেসব কি মাকে বলা যায়?
মা: প্যান্টটা খুলে তোর নুনুটা একটু আমাকে দেখাতো বাবা। এই বয়সে রস না বেরোলে তোকে ডাক্তার দেখাতে হবে।
আরো বিপদ। বহুদিন বাদে মা আমাকে প্যান্ট খুলে নুনু দেখতে চাইলো। বেশ কিছু বছর আগে থেকে আমি নিজে নিজে স্নান করতে শিখে গেছি। নিজেই তেল মাখি। তাই মায়ের আর আমাকে ল্যাংটো অবস্থায় দেখার পরিস্থিতি আসেনি। কিন্তু এই মুহূর্তে ভাইকে মায়ের দুদু খেতে দেখে আমার নুনুটা ভীষণ রকম খাড়া হয়ে আছে। আমি কি করবো বুঝতে পারছি না।
মা আমাকে বোকার মতো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ধমক দিয়ে বললো: কি হলো? প্যান্টটা খুলতে বললাম তো?
আমি বাধ্য হয়ে মায়ের সামনে প্যান্ট খুলতে শুরু করলাম। নুনুটা খাড়া হয়ে থাকায় নুনু ওপর জাঙ্গিয়াটাও ফুলে ছিল। মা সেদিকে আঙ্গুল দেখিয়ে বললো : এরকম ফুলে আছে কেন? জাঙ্গিয়াটাও খোল, ভালোভাবে দেখতে হবে।
আমি জাঙ্গিয়াটা খুলতে না খুলতে আমার খাড়া নুনুটা টপাং করে লাফ দিয়ে বেরিয়ে এলো। আমার নুনুটা খাড়া হয়ে থাকলে কিছুটা কাস্তের মতো গোলভাবে ওপর দিকে বেঁকে থাকে।
মা: কাছে আয়।
আমি মায়ের দিকে এগিয়ে গেলাম। মা নুনুটার দিকে তাকিয়ে রইলো বেশ কিছুক্ষন। আমার নুনুর সামনের চামড়াটা নেই। অনেক আগে কিছু সমস্যা হওয়ায় ডাক্তার সেটা কেটে বাদ দিয়েছিল। তাই খাপখোলা আমার খাড়া নুনুটা মায়ের সামনে নির্লজ্জের মতো খাড়া হয়ে রইলো। মাঝে মাঝে আমার চোখ চলে যাচ্ছিলো মায়ের কিছুটা খোলা বিশাল কালো দুদুর দিকে – যেটা থেকে ভাই একমনে চুষে মায়ের বুকের দুধ খাচ্ছে। আর সেদিকে চোখ গেলেই নুনুটা তুড়ুকতুড়ুক করে লাফিয়ে উঠছিলো। আমার ভীষণ লজ্জা করলেও আড়াল করার উপায় ছিল না। নুনুর মুখের ছিদ্রটায় বিন্দু বিন্দু জল।
মা: নুনুটা এখন এরকম খাড়া হয়ে আছে কেন?
আমি: জানিনা মা।
মা: কিছু ভাবছিস?
আমি: না মা।
মা: তাহলে কি মায়ের দুদু দেখে এরকম হচ্ছে?
আমি এবার চমকে উঠলাম। থতমত খেয়ে গিয়ে মাকে বললাম: জানিনা মা।
মা: মায়ের দুদু দেখতে ভালো লাগে?
আমি চুপ করে রইলাম।
মা: তার মানে ভালো লাগে। এক কাজ কর, আমার পাশে দেয়ালের দিকে মুখ করে দাঁড়া। তোর নুনুটা পরীক্ষা করে দেখতে হবে।