তবে ইতি মধ্যে আমার প্যান্টের ভিতরে একবার রস পড়ে গেছে। যদিও মায়ের গায়ে যেরকম পা তুলে পাছায় নুনু ডলতাম সেটা মাসির ক্ষেত্রে করিনি – তাই মাসি সম্ভবত কিছু বুঝতে পারিনি। আসলে এতদিন ধরে মাসির ফর্সা থলথলে বিশাল ভুঁড়ি, গভীর নাভি আর হালকা হলুদ দাগের জালে ভরা থলথলে তলপেট আড়চোখে দেখে মনের খিদে মেটাতাম আর বাথরুমে গিয়ে রস ফেলতাম – সেই অতি লোভনীয় স্থানে আমি যে নিজের হাত দিয়ে চটকে আদর করতে পারবো – এটা কল্পনাও করিনি। তাই নুনু খাড়া করে মাসির ভুঁড়ি চটকাতে চটকাতে যখন মাসির গভীর উষ্ণ নাভিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে আদর করতে করতে মাসি নরম থলথলে তলপেট খামচে ধরেছিলাম, তখন আরাম, আবেগ আর চরম উত্তেজনায় আর নিজেকে আটকে রাখতে পারিনি – আমার শরীর ঝাঁকাতে ঝাকাতে প্যান্টের ভিতর ছিটকে পড়েছিল আমার গরম আঠালো রস। সুরেশ ওদিকে ওর আখাঙ্খিত আমার মায়ের কালো বিশাল থলথলে ভুঁড়ি, গভীর নাভি আর হলুদ দাগে ভরা থলথলে তলপেট একই ভাবে চটকাচ্ছে। ওর রস বেরিয়েছে কি? আমার সেটা এখনো জানা হয়নি। পরের বার ছুটিতে সুরেশ আমারদের বাড়ি এলে জানতে চাইবো।
মা আর মাসির সেসব দিকে কোনো খেয়াল ছিল বলে আমার মনে হয় না। ওরা নির্বিকার ভাবে আমার ভাই আর সুরেশের বোনকে নিজেদের বুকের দুধ খাওয়াতে খাওয়াতে গল্প করছিলো।
মা: উফফ ও (আমার বাবাকে মা ও বলে ডাকে) সারা বছর এত দূরে থাকে – আর পারিনা রে।
মাসি: সেট আমারটাও তোরটার সাথেই কাজ করে। ওও তো দূরেই থাকে সারা বছর প্রায়।
মা: আমি তো শশা নিই। তুই কিভাবে কাজ চালাস?
আমি অবাক হলাম। ভাবছিলাম মা শশা নেয় মানেটা কি? বাবা আর শশা কি এক হলো?
মাসি: আমি আগে নিতাম। কিন্তু এখন ঘরেই যদি খাড়া টঙ্কা থাকে – তাহলে আর শশার কি দরকার?
আমি ভাবছি টঙ্কা আবার কি? টঙ্কা মানে তো টাকা।
মা: খাড়া টঙ্কা? কার টঙ্কা?
মাসি: একটু আগে তোকে যে টঙ্কাওয়ালা ধার দিলাম তারই টঙ্কা – আর বদলে তোর টঙ্কাওয়ালা তো ধার নিলাম। তোর টঙ্কাওয়ালা তো ভালোই কাজের দেখছি – তবে একটু যেন আড়ষ্ট – বোধয় নিজের মালকিনের কাছে কাজ করছে না তো এখন সেই জন্যে।
কে টঙ্কাওয়ালা? কি সব বলছে মা মাসি? বাড়িতে আমরা কজন ছাড়া আর তো কেউ নেই।
মা: এই টঙ্কাওয়ালা তোকে গাদন দেয়? বিশ্বাস হচ্ছে না? নিজের টঙ্কাওয়ালার গাদন নিজে কেউ খায়? ছি ছি।
আমি ভাবলাম গাদন আবার কি?
মাসি: রাখতো!!!! কর্তার কাজ কর্তা না করলে তো নিজের টঙ্কাওয়ালার গাদনই খাবো – অন্তত বাইরের টঙ্কাওয়ালার গাদন তো খাচ্ছি না।
মা: তাও আমার বিশ্বাস হচ্ছে না।
মাসি: অবিশ্বাসের কি আছে। একটু বাদে নিজের চোখে দেখবি – রতন ঘুমিয়ে পড়ুক তারপর।
আমি মনস্থির করলাম আমিও ঘুমাবো না। ঘুমের ভান করে দেখবো মাসি কিভাবে টঙ্কাওয়ালার গাদন খায়।
মা আর মাসির মধ্যে আরো নানা বিষয়ে কথা চলতে লাগলো। আর আবছা অন্ধকারে আমি মাসির ফর্সা লদলদে বিশাল ভুঁড়ি, তলপেট, নাভি চটকে চটকে খেলতে লাগল, আর সুরেশ মায়ের আরাম করে কচলাতে লাগলো আমার মায়ের কালো বিশাল থলথলে ভুরি, নাভি আর তলপেট। আমি মাসির পিছন দিকে থাকায় উল্টোদিকে হাতড়ে হাতড়ে অনুভব করে মাসির ভুঁড়ি চটকানোর চরম সুখ নিচ্ছিলাম, কিছুক্ষন আগে আমার নুনু থেকে বেরোনো রস এখনো শুকায়নি – প্যান্টের ভিতরটা আঠায় চটচট করছে, কিন্তু মাসি ভুঁড়ি চটকানোর সুখে আমার নুনুটা আবার খাড়া হয়ে উঠেছিল। মাসির নাভি আর তলপেট চটকানো ছেড়ে মাসির ওপর দিকের ভুঁড়িটা চটকাচ্ছিলাম – কিন্তু অনুভব করলাম মাসির ভুঁড়ির ওপর দিকটা যেন মাসির তলপেটের চেয়েও নরম আর থলথলে। আমার খুব আরাম লাগায় আমি সেই জায়গাটা চটকাতে লাগলাম। কিন্তু কোথায় হাত দিয়েছি সেটা খেয়াল পড়লো মায়ের ডাকে।
মা: এই রতু, কোথায় হাত দিচ্ছিস ? ওটা মাসির পেট নয় (ধামা শব্দটা মা ব্যবহার করলনা, কারণ ধামা বলতে আমি শুধু আমার মায়ের কালো থলথলে বিশাল ভুঁড়িটাকেই বুঝি)।
মাসি: তো কি হয়েছে। রতনও তো আমার ছেলেই। আমার ছেলেটা খেলছে নিজের মতো – তুই বাধা দিচ্ছিস কেন?
মা তবুও বললো: ওরে রতু, ছাড় ছাড়, ওটা মাসির ভুঁড়ি না – ওটা মাসির দুদু।
ব্যাপারটা শুনেই আমার নুনু আর বীচি ভয়ানক শক্ত হয়ে লাফাতে লাগলো আর ব্যাথায় টনটন করে উঠলো। তার মানে এতক্ষন মাসির ভুঁড়ির ওপর দিক ভেবে যে নরম জায়গাটায় টিপছি – সেটা আসলে মাসির বাতাবি লেবুর মতো বিশাল ফর্সা থলথলে দুদুগুলোর একটা!!! যেটা থেকে সুরেশের বোনকে মাসির দুকের দুধ খাওয়ানোর সময় আমার নুনু বীচি ভয়ানক রকম খাড়া আর শক্ত হয়ে যায়!!! তবে আমি লজ্জায় মাসি দুদু থেকে হাত সরিয়ে নিচ্ছিলাম। কিন্তু মাসি নিজেই আবার হাতটা টেনে নিজের দুদুর ওপর রাখলো।
মাসি: খেলতো বাবু মাসির দুধ নিয়ে। লজ্জার কি আছে। মায়ের কথা শুনতে হবে না এখন।
মা আর কিছু বললোনা। তাই আমিও মাসির দুদু চটকে চটকে খেলতে লাগলাম। মাসির দুদু গুলোও মায়ের দুদুগুলোর মতোই বিশাল – তবে মায়ের যেমন ভুঁড়িটা বিশাল আর থলথলে হলেও দৃঢ় তেমনি মায়ের দুদুগুলোও বিশাল আর থলথলে হলেও দৃঢ়। আর মাসির দুদুগুলো মাসির ভুঁড়ির মতোই বিশাল হলেও তুলতুলে। মা আর কোনো বাধা দিচ্ছে না দেখে আমি এবার আরাম করে মাসির দুদু চটকাতে শুরু করলাম। আমার নুনু উত্তেজনায় ফেটে যাওয়ার মতো অবস্থা। মাসির দুদুটা মায়ের দুদুর মতো করেই চটকাচ্ছি , মাঝে মাঝে মাসির দুদুর খাড়া বোঁটাটাকেও মোচড়াচ্ছি আর টানছি। মাসির দুদুর বোঁটা থেকে দুধ গড়িয়ে পড়ছে আমার হাত বেয়ে। অন্য দুদুটা থেকে বোন মাসির বুকের দুধ খাচ্ছে বলে ওটাতে হাত দিই নি। আবছা আলোয় ওদিকে দেখি সুরেশও একইভাবে আমার মায়ের কালো আর থলথলে বিশাল দুদুগুলো চটকাচ্ছে – ও অবশ্য মায়ের দুটো দুদুই চটকাচ্ছে। বোধয় আমি মাসির দুদু চটকাচ্ছি বলেই মা ও সুরেশ কে নিজের দুদু চটকাতে বাধা দিলো না – তবে আমার একটু হিংসে হতে লাগলো – আমি বরাবরই আমার মায়ের ভাগ কাউকে দিতে নারাজ – কিন্তু কিছু করার নেই।
বোনের বোধয় মাসির বুকের দুধ খাওয়া শেষ হয়ে গেছিলো একটু পরেই। মাসি হঠাৎ আমার দিকে ঘুরে গেলো। মাসির ভারী থলথলে ফর্সা বিশালাকৃতি দুদুগুলো আমার মুখের ওপর আছড়ে পড়লো। আমি লজ্জায় চোখ বুজে ফেলেছিলাম কিছুক্ষনের জন্যে। বোন মাসির যেই দুদুটা থেকে দুধ খাচ্ছিলো মাসি আমার হাতটা টেনে সেই দুদুটা দাড়িয়ে দিয়ে ফিসফিসিয়ে আমার কানে বললো “টেপ” আর আগে মাসির যে দুদুটা চটকাচ্ছিলাম – সেটা আমার মুখ আঙ্গুল দিয়ে হাঁ করিয়ে আমার মুখে বোঁটাটা গুঁজে দিয়ে বলে বললো “খা।” মায়ের দুদু রোজ রাতে খাই বলে অভ্যাসবসত আমি মাসির বিশাল দুদুর বোটাঁসমেত আরো খানিকটা মুখে নিয়ে চুষে শুরু করলাম – আমার মুখ ভরে যেতে লাগলো মাসির দুদু থেকে চিরিক চিরক করে ছিটকে বেরিয়ে আসা উষ্ণ মিষ্টি আর নোনতা মাসির বুকের দুধে। বোন মাসির এই দুদুটা থেকে দুধ খায়নি বলেই বোধয় অনেক দুধ জমে আছে। আমি মাসির দুদু চুষে মাসির বুকের দুধ খেতে খেতে মাসির অন্য দুদুটা চটকাতে লাগলাম – ওটা থেকেও ফোঁটাফোঁটা দুধ বেরিয়ে আমার হাত বেয়ে আমার গায়ে পড়ছিলো। অন্যহাতে আমি মাঝেমাঝে মাসির অন্য দুদুটা চটকাচ্ছিলাম আবার কখনো মাসির নাভিতে আঙ্গুল দিচ্ছিলাম আর মাসির থলথলে তলপেট কচ্লাচ্ছিলাম। সুরেশ ওদিকে আমার মায়ের সাথে কি করছে এখন আর দেখার উপায় নেই। আমার নুনুটা প্রচন্ড খাড়া হয়ে ছটফট করতে লাগলো।
মা আর মাসি আবার নিজেদের মধ্যে অবোধ্য ভাষায় কথা বলতে শুরু করলো।
আমি মাসির বিশাল দুদু, থলথলে আর প্রকান্ড ভুঁড়ি, নাভি আর তলপেট চটকাতে চটকাতে মাসির দুদুর বোঁটা থেকে চুষে খাচ্ছি মাসির বুকের দুধ। প্রচন্ড আরাম উত্তেজনায় আর অকল্পনীয় প্রাপ্তির আবেগে আমার নুনু আর বীচি প্রচন্ড উত্তেজনায় কেঁপে কেঁপে উঠছে আর ব্যাথা করছে। তবে মাসির দুদু খাবার সময় কোনো শব্দ করছি না – যাতে মা টের না পায়। ওদিকে মা আর মাসির কথোপোকথন শুরু হলো আবার।
মাসি: তোর টঙ্কাওয়ালার তালের রস খাবার অভ্যাস আছে মনে হচ্ছে।
মা: কিভাবে বুঝলি?
****তারপর কি কি হতে লাগলো দিনে দিনে সে সব জানতে হলে কমেন্টে নিজের মায়ের প্রতি আপনাদের অনুভূতি অথবা মায়ের আদর পাওয়ার অভিজ্ঞতা লিখবেন প্লিজ। রতনের অভিজ্ঞতা আপনাদের নুনু খাড়া করলো কিনা সেটাও লিখবেন। রতনের মাকে বেশি ভালো লাগলো, না সুরেশের মাকে সেটাও লিখবেন।