স্বামী হলো ছেলে আর শ্বশুর হলো ভাতার – পর্ব ১ (Swami Holo chele Ar Sosur holo Vatar - 1)

আমি রবিন , আমার বয়স ২৭ কাজ করি MNC তে। ভালোই মাইনে পাই। আমার বাবা একজন এক্স আর্মি। এখন উনি একটি কোম্পানিতে কাজ করেন। উনার বয়স ৫২ , আমার মা গৃহবধূ উনার বয়স ৪২ আমার এক বোন আছে ওর বয়স ২১। আমার বিয়ের জন্যে মেয়ে দেখা চলছে। আমার ই এক মামা সম্মন্ধ দেখছেন।

একদিন আমার মামা একটি সম্মন্ধ আনলেন। মেয়ের বয়স ২৪। মেয়ের এক দাদা আছে সে সরকারি চাকরি করে ওর বয়স ২৮। মেয়ের বাবা র বয়স ৫৫ আর চাকরি করেন একটি ব্যাংকে। মেয়ের দাদা ও ব্যাংকে কাজ করেন। মামা বললেন খুব ভালো ফ্যামিলি এখানে রবিনের সম্মন্ধ হলে খুব ভালো হবে।

বাবা বললেন মেয়ের ছবি এনেছো নগেন ? মামা ছবি বের করে দেখালেন। আমরা সবাই ছবি দেখলাম দেখে মনে হলো মেয়ে খুব মডার্ন কিন্তু অপূব সুন্দরী। একটা স্লীভলেস টপ আর শর্টপ্যান্ট পড়া ছবি। মা দেখে বললেন এ মেয়ে সংসার করবে কি এ তো মডেল ?

বাবা আপত্তি করে বললেন দেখো মিনু আজকাল মেয়েরা এই রকম ড্রেসই পরে তাই সব বিষয়ে খুঁতখুঁত করলে মেয়ে পাওয়া যাবে না রোবুর জন্যে। যাই হোক বাবা মামাকে বললেন আর কি যেন মেয়েদের বাড়ির ব্যাপারে ? তো মামা বললেন দেখো দাদা মেয়ের ফ্যামিলি খুব মডার্ন মানে ওদের নিজেদের মধ্যে কোনো লুকোছাপা নেই। যেমন ওরা সবাই এক সাথে ড্রিংক স্মোক সব করে। যদি তোমরা মেয়ে দেখতে যাও হয়তো মেয়ে তোমাদের সামনেই স্মোক করবে এটাতে তোমরা কিছু মনে করোনা।

মা সঙ্গে সঙ্গে বললেন না না নগেন এই মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হলে আমাদের রবি পাগল হয়ে যাবে। বাবা এক ধমক দিলেন মাকে ,বললেন তোমাদের সব কিছু সেকেলে ভাব নিয়ে চলো। আজকাল এইসব চলে না আমরা মেয়ে দেখতে যাবো আর রোবুর যদি পছন্দ হয় তাহলে এখানেই বিয়ে দেব।

আমার মা আমাকে জিজ্ঞেস করলেন কি রে তুই কিছু বলছিস না কেন ? আমি বললাম বাবা যা বলবেন আমি তাতেই রাজি। এবার মা চুপ করে গেলেন। বাবা মামাকে বলে দিলেন মেয়েদের বাড়ির কাছে থেকে জেনে নিতে যে কবে মেয়ে দেখতে যাওয়া যাবে ?

মামা বললেন আমি এখনই মেয়ের বাবাকে ফোন করে জেনে নিচ্ছি। এই বলে মামা ফোন করলেন। একটু পরে ফোন কেটে বললেন উনারা চাইছেন পারলে আজ সন্ধেতেই মেয়ে দেখতে যেতে পারলে ভালো হয়। বাবা বললেন বেশ তাহলে আমি রোবু আর মিনু তোমার সঙ্গে আজকেই মেয়ে দেখতে যাচ্ছি কি বলো নগেন ?

মামা বললেন ঠিক আছে আমি বিকেলে এখানে চলে আসবো এখন থেকেই আমরা মেয়ে দেখতে যাবো। বিকেল ৫ টায় মামা চলে এলেন আমরা রেডি ছিলাম তাই সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। ১৫ মিনিটে মেয়ের বাড়ি পৌঁছে গেলাম আমরা। বিশাল বাড়ি দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ পয়সাওয়ালা ভদ্রলোক।

আমাদের গাড়ি গেট দিয়ে ঢুকে ভেতরে গেলাম। মেয়ের বাবা দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আমাদের অভর্থনা জানালেন। পাশে মেয়ের মা অপূর্ব সুন্দরী মহিলা। বয়স ৪২ কিন্তু দেখে ৩২ এর বেশি মনে হচ্ছে না। দেখলাম মেয়ের মায়ের হাতে সিগ্রেট ধরানো আছে। মা সেটা দেখে আমাকে চিমটি কাটলেন আমি মাকে ইশারা করে চুপ করতে বললাম।

মেয়ের মা দেখলাম একটান দিলেন সিগ্রেটে তারপর মুখ আর নাক দিয়ে ধোঁয়া ছেড়ে দিলেন তারপরে মাকে বললেন আসুন আমার সঙ্গে আসুন বলে মাকে গলা জড়িয়ে আদর করলেন আর মার গালে একটা চুমু খেলেন। বাবা মেয়ের বাবার সঙ্গে বাড়ির ভেতরে গেলেন আর আমি মামাকে বললাম দেখছো মামা কি সব ব্যাপার চলছে ?

মামা বললেন অরে দারুন ফ্যামিলি তোর এখানে বিয়ে হলে তুই বর্তে যাবি। আমি বাবা আর মামা ড্রইং রুমে গিয়ে বসলাম। আমার বাবা আর্মি ম্যান তাই উনি বেশ লম্বা ৫’১১” সেখানে আমি ৫’৫” কিন্তু আমার বোন বেশ লম্বা সে প্রায় ৫’১০” , মেয়ের বাবা বাবাকে জিজ্ঞেস করলেন এই ছেলেই কি পাত্র ? বাবা হ্যাঁ বললেন তো মেয়ের বাবা বললেন আমার মেয়ে কিন্তু প্রায় ৬’ , বাবা বললেন তাই নাকি ? আমার ছেলে তো ৫’৫” হবে।

মেয়ের বাবা বললেন তাতে কি হয়েছে আজকাল তো মেয়ে ছেলের থেকে বয়সেও বড় হয় তাতেও বিয়ে হচ্ছে এসব নিয়ে ভেবে লাভ নেই স্যার। আমার তো ছেলেকে পছন্দ হয়েছে এবার আমি তাহলে মেয়েকে ডাকি ? আরেকটা কথা আপনাকে বলছি আমার মেয়ে খুব মডার্ন আসলে আমরা খুব মডার্ন আমার ম্যাডাম আমি সবাই নিজেদের মধ্যে সব কিছু খোলা খুলি কথা বলি। মানে ধরুন আমার সিগ্রেট শেষ হয়ে গেলো তো আমি তো মেয়ের কাছ থেকে চেয়ে নি বা আমি ওর খাওয়া সিগ্রেট ও চেয়ে টানি হা হা হা।

এরপরে উনি মেয়ের মাকে ফোন করে দিলেন যে মেয়ে নিয়ে আসতে। কিছুক্ষন পরে মেয়ে এলো সঙ্গে আমার মা আর মেয়ের মা। মেয়ে ওই স্লীভলেস টপ আর শর্টপ্যান্ট পরে এলো। মেয়ের বাবা বললেন দেখুন স্যার আমার মেয়ে যে ড্রেস পরে ঘোরে আমি বলেছি সেই ড্রেস পরেই আসবি যাতে পরে ভুল না বোঝে কেউ। বাবা বললেন কি যে বলেন স্যার আমরা আধুনিক যুগের মানুষ এটাতে ভুল বোঝার অবকাশ নেই। মেয়ে বেশ লম্বা যেমন মেয়ের বাবা বলেছিলেন আমি পাশে দাঁড়ালে মেয়ের বুকের নিচেই থাকবো মনে হচ্ছে। মেয়ে এসে বাবাকে ঝুকে উইশ করলো আমার হ্যালো বললো আমিও হাই বলে উত্তর দিলাম।

একটু পরে কাজের লোক আমাদের জল মিষ্টি আর কিছু স্নাক্স দিয়ে গেলো। মেয়ের বাবা বললেন কি স্যার কোন ড্রিঙ্কস নেবেন হট না কোল্ড ?বাবা বললেন যা সবাই নেবে আমরা তাই নেবো। আমার মা বললেন আমি ওসবে নেই তোমরা যা খুশি খাও। তখন মেয়ের বাবা একটা বিদেশী মদের বোতল আর কিছু সল্টেড কাজু আনতে বললেন।

কিছুক্ষনের মধ্যেই সব চলে এলো বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করলেন কি রে তুই নিবি কি ? আমি আমতা আমতা করতে লাগলাম তো মেয়ে রুবি বললো অরে কি আমতা আমতা করছো আমি তো নেবো তুমি ভয় পাচ্ছো কেন ? আমি বললাম আমিও নেবো তাহলে। মোট ৬ টা গ্লাসে মদ ঢালা হলো বুঝলাম মেয়ের মা ও নেবে।

আমরা সবাই গ্লাস উঠিয়ে চিয়ার্স বলে মুখে নিলাম। দেখলাম মেয়ে এক চুমুকে প্রায় আধা গেলাস খালি করে দিলো। তারপরে ২টো কাজু উঠিয়ে মুখে দিলো তারপরে পকেট থেকে দামি সিগ্রেট বের করে বাবাকে আর নিজের বাবাকে অফার করলো আমার বাবা আর মেয়ের বাবা দুজনেই নিলো এরপরে আমাকে অফার করলো আমিও নিলাম তারপরে মেয়ে নিজে বের করে আগে নিজে ধরালো সিগ্রেট তারপরে একে একে সবারটা ধরিয়ে দিলো।

এই ভাবে আমরা সবাই ২ পেগ করে খেলাম এরই মধ্যে মেয়েটা ৩ পেগ খেয়ে নিলো আর ২টো সিগারেট। একপরে আমরা সবাই স্নাক্স নিলাম সবাই মিলে। এরপরে মেয়ে আমাকে ডেকে বললো চল তোকে বাড়িটা ঘুরিয়ে দেখাই। আমি মেয়ের কথায় উঠে ওর কাছে গেলাম দেখলাম আমি ওর বুকের ও নিচে পড়ছি ও আমার হাত ধরে বললো আয় আমার সঙ্গে আমি ও ছিলাম ওর পেছন পেছন।

পরের পর্ব টা আরো উত্তেজক হবে তাই মিস করবেন না সঙ্গে থাকুন। ….