বিজয়ার কোলাকুলি এবং খোলাখুলি পর্ব-২
মদনজ্যেঠুমণি তাঁর বৌমা সুলতা এবং তার বিধবা মাতা লাস্যময়ী ললিতাদেবী এবং রান্নার মাসী রমলাকে উপভোগ করার-কাহিনী দ্বিতীয় পর্ব।
মদনজ্যেঠুমণি তাঁর বৌমা সুলতা এবং তার বিধবা মাতা লাস্যময়ী ললিতাদেবী এবং রান্নার মাসী রমলাকে উপভোগ করার-কাহিনী দ্বিতীয় পর্ব।
মদনজ্যেঠুমণি তাঁর বৌমা সুলতা এবং তার বিধবা মাতা লাস্যময়ী ললিতাদেবী এবং রান্নার মাসী রমলাকে উপভোগ করার-কাহিনী প্রথম পর্ব।
মদনবাবু পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর আপন ভাইপোর বৌমার সাথে কিভাবে কামলীলা উপভোগ করলেন সেই নিয়ে গল্পের সপ্তম পর্ব ।
মদনবাবু পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর আপন ভাইপোর বৌমার সাথে কিভাবে কামলীলা উপভোগ করলেন সেই নিয়ে গল্পের ষষ্ঠ পর্ব।
মদনবাবু পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর আপন ভাইপোর বৌমার সাথে কিভাবে কামলীলা উপভোগ করলেন সেই নিয়ে গল্পের পঞ্চম পর্ব ।
মদনবাবু পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর আপন ভাইপোর বৌমার সাথে কিভাবে কামলীলা উপভোগ করলেন সেই নিয়ে গল্পের চতুর্থ পর্ব ।
মদনবাবু পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর আপন ভাইপোর বৌমার সাথে কিভাবে কামলীলা উপভোগ করলেন সেই নিয়ে গল্পের তৃতীয় পর্ব ।
মদনবাবু পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর আপন ভাইপোর বৌমার সাথে কিভাবে কামলীলা উপভোগ করলেন সেই নিয়ে গল্পের দ্বিতীয় পর্ব ।
তপন, লাস্যময়ী বৌ সুলতা এবং একমাত্র শিশুপুত্র–ছোট সংসার।সেখানে মদনবাবু গিয়ে কিভাবে সুলতা-র সাথে রতিকার্য্য করলেন, তার গল্প।
পৌরসভার প্রভাবশালী চেয়ারম্যান শ্রী মদন চন্দ্র দাস আজ সকাল থেকে কামার্ত । এখন বিবাহিতা ভদ্রমহিলার সাথে বৈঠক এলাকার উন্নতি সাধনের নতুন প্রকল্পের ব্যাপারে। এই ভদ্রমহিলা স্বামী-পরিত্যক্তা। এন জি ও চালান। গতরী মহিলা। আজ ওনার বাড়িতে মদনবাবুর নেমতন্ন। সারাটা দিন কিভাবে দুই জনে কাটালেন মদন বাবু এবং এন জি ও সংস্থার কর্ণধার ভদ্রমহিলা মিসেস কমলা সেন-সেই নিয়ে আজকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী।
মদনবাবু গাঁজা খেয়ে বেশ আমেজে শুধু লুঙ্গি পরে খালি গায়ে ভাদ্র মাসের নিরিবিলি দুপুরে বছর পঁয়ত্রিশ বছর বয়সী নিঃসন্তান কামপিপাসী বিবাহিতা নারীর ডবকা শরীর ভোগ করলেন-তার দ্বিতীয় পর্ব ।
পুরসভার অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিপত্নীক মদনচন্দ্র দাস মহাশয়ের ভাদ্রের এক বর্ষণমুখর দুপুরে প্রতিবেশী গৃহবধূর সাথে কামলীলার রগরগে গল্প প্রথম পর্ব
পুরনো আয়া বছর পঁয়তাল্লিশ বয়সী লদকা শরীরের লীলা আয়া কাম পরিচারিকা। এই মহিলা মদনের এখন শয্যাসঙ্গিনী -র কাজ পেয়েছে গৃহকর্মের সাথে সাথে ।
মদনের কাজের মাসী নেই। এই লক ডাউনের বাজারে। সাফাইকর্মী তাঁর অসুস্থ বাবাকে দেখতে গ্রামের বাসাতে গেল মদনবাবুর শরীরের খিদে মিটল।
পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্রী মদন চন্দ্র দাস তাঁর বিধবা কামুকি বেয়াইনদিদিমণি এবং তার পরিচারিকাকে নিয়ে জীবন ভোগ করা নিয়ে এই কাহিনীর চতুর্থ পর্ব